প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২

arifazad.com

প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২ প্রকাশনী – সমকালীন প্রকাশনী প্রকাশকাল – ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ইসলাম কারও শত্রু হতে আসেনি। ইসলাম এসেছে মানুষকে ভুলে যাওয়া ওয়াদা স্মরণ করিয়ে দিতে, যে ওয়াদা আমরা প্রত্যেকেই দিয়ে এসেছি আল্লাহর কাছে রূহের জগতে। এবং আমাদের আসল শত্রু ইবলিশ শয়তানকে চিনিয়ে দিতেই আল্লাহ্‌ পাঠিয়েছেন যুগে যুগে নবি রসূল। কিন্তু কিছু লোক সেই শত্রুকে ছেড়ে ইসলামকেই শত্রু হিশেবে নিয়েছে! এর পেছনে একাধিক কারণ থাকলেও অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে, নষ্ট হওয়া ফিতরাতি বুঝ। সহজাত বিবেক যে বিষয়ে সাক্ষ্য দেবার কথা অনায়াসে, সে বিষয়েই সে সংশয়গ্রস্ত বিভিন্ন যুক্তিতে। কখনো বিজ্ঞান, কখনো জাতীয়তাবাদ, কখনও-বা পশ্চিমাদের বুলির প্রতিফলন ঘটে তাদের মাঝে। আপাদমস্তক এদেরকে যুক্তিবাদী মনে হলেও বস্তুত এদের অধিকাংশই স্রেফ বিদ্বেষ পোষণকারী। সত্য-মিথ্যার মানদণ্ডকে ঘুরিয়ে দেয়া, অতঃপর জেনে বুঝে ইসলামের সাথে শত্রুতায় লিপ্ত হওয়া—এটাই এদের উদ্দেশ্য। নাস্তিক্যবাদের আড়ালে এভাবে ইসলাম বিদ্বেষ লালন শুরু হয়েছে বেশ কয়েক বছর আগেই। তথাপি এদের কথার মারপ্যাঁচে পড়ে অনেক বুদ্ধিদীপ্ত যুবক-যুবতী ধরছে নাস্তিকতার পথ। এদের অনেকেই সত্য-সন্ধানী। সত্যের প্রতি…

পুরোটা পড়ুনপ্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ ২

আরজ আলী সমীপে

arifazad.com

আরজ আলী সমীপে প্রকাশনী – সমকালীন প্রকাশনী প্রকাশকাল – ফেব্রুয়ারি ২০১৮ আরজ আলী মাতুব্বর। জন্মেছেন বরিশালে। প্রাতিষ্ঠানিক কোনো শিক্ষা তার ছিলনা। তবে স্বশিক্ষিত ছিলেন। লোকমুখে শুনা যায় ধর্মের প্রতি একধরনের বিতৃষ্ণা থেকে উনি কলম ধরেছিলেন। বিজ্ঞানমনস্কতার নামে আরজ আলীরা যে ভূলটা করেন তা হলো ধর্ম, বিজ্ঞান,এবং দর্শনকে একই ক্যাটাগরিতে নিয়ে আসা। অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেনেরর কম্বিনেশনে পানি সৃষ্টি হয়- তা বিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়। চুরি করলে হাত কর্তন করা অথবা যিনা করলে পাথর মেরে হত্যা করা অথবা কাউকে হত্যার বিনিময়ে হত্যা করা ধর্মের আলোচ্য বিষয়। দর্শনে এ সমন্ধে কিছু বলা থাকলেও বিজ্ঞানে কিছুই নেই। এমতাবস্থায়, ভিন্ন ভিন্ন আলোচ্য বিষয়কে যদি একই বাটখারায় ওজন করাটা নিতান্ত বোকামি। হাস্যকর ব্যাপার হলো আজ্ঞেয়বাদী, নাস্তিক, স্যেকুলার’রা বিজ্ঞানমনস্কতার নামে তিনটি আলাদা টপিক কে একই বাটখারায় ওজন করে।.আরজ আলী সাহেব সমাজে প্রচলিত কিছু কুসংস্কার কে মূল ইসলামভেবে প্রশ্ন করেছেন। অথচ অধিকাংশ প্রচলিত কুসংস্কারের সাথে কুরআন হাদিসের কোনো সম্পর্ক নেই। আরজ আলী সাহেব কী ভুল করেছেন, উনার প্রশ্নের সোর্স…

পুরোটা পড়ুনআরজ আলী সমীপে

প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ

arifazad.com

প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ প্রকাশনী – গার্ডিয়ান প্রকাশনী প্রকাশকাল – ফেব্রুয়ারি ২০১৭ বর্তমান যুগ হলো প্রেজেন্টাশানের যুগ। একটা জিনিসকে আপনি কিভাবে, কতোটা সহজে, কতোটা সাবলীলভাবে, কতোটা মাধুর্যতায় প্রেজেন্টেশান করছেন তার উপর কিন্তু অনেক কিছুই নির্ভর করে। ন্যাচারালি, মানুষের একটা স্বভাব হচ্ছে – এরা তত্ত্বকথা খুব কম হজম করতে পারে। এরা চায় সহজবোধ্যতা। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ এর লেখক আরিফ আজাদ ঠিক এই পদ্ধতিই বেছে নিয়েছেন। তিনি গতানুগতিক লেকচার বা তত্বকথার ধাঁচে না গিয়ে, বক্তব্যের বিষয়গুলোকে গল্পের ধাঁচে ফেলে সাজিয়েছেন। প্রতিটি গল্পের শুরুতেই আছে মজার, আগ্রহ উদ্দীপক একটি সূচনা। কোথাও বা গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদের সাথে তাঁর বন্ধু আরিফের খুনসুটি, কোথাও বা মজার কোন স্মৃতির রোমন্থন, কোথাও বা আছে সিরিয়াস কোন ব্যাপারে সিরিয়াস কোন হুশিয়ারি। গল্পে মজা আছে, আনন্দ আছে। মোটামুটি, সার্থক গল্পে যা যা উপাদান থাকা দরকার, যা যা থাকলে পাঠকের গল্প পাঠে বিরক্তি আসেনা, রুচি হারায় না- তার সবকিছুর এক সম্মিলিত সন্নিবেশ যেন লেখক আরিফ আজাদের এই সিরিজের একেকটি এপিসোড। গল্পে গল্পে যুক্তি…

পুরোটা পড়ুনপ্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ

ইয়াজিদ ইস্যুতে ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাহ

arifazad.com

ইয়াজিদের ব্যাপারে মন্তব্য করতে গিয়ে ইমাম ইবন তাইমিয়্যাহ রাহিমাহুল্লাহ লিখেছেন: ‘ইয়াজিদ ইবন মুয়াবিয়ার ব্যাপারে মানুষজন তিনভাগে বিভক্ত। এরমধ্যে দুইভাগ চরমপন্থী, আর একভাগ মধ্যমপন্থী। চরমপন্থী দুই দলের একদল মনে করে— ইয়াজিদ হলো কাফের এবং মুনাফিক। কারণ— তার কূটকৌশল এবং নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি তার বিদ্বেষের কারণেই নবিজীর দৌহিত্র হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুকে হত্যা করা হয়।ইয়াজিদ মনে করতো— বদর এবং অন্যান্য যুদ্ধে নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাহাবিগন (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) কর্তৃক, বিশেষ করে আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক ইয়াজিদের দাদা উতবাহ, তার দাদার ভাই শাইবাহ এবং তার মামা ওয়ালিদ ইবন শাইবাহ খুন হয়৷ এর প্রতিশোধ নিতেই ইয়াজিদ নবিজীর দৌহিত্র, আলি রাদিয়াল্লাহু আনহুর পুত্র হোসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুকে হত্যা করে। বলে রাখা ভালো— রাফেজীরাও (ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাওয়া একটা দল) ঠিক এভাবে চিন্তা করে থাকে৷ এমনকি— তারা আবু বকর, ওমর এবং উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুমাকেও কাফির সাব্যস্ত করতে দ্বিধা করে না। সুতরাং, এদের দৃষ্টিতে ইয়াজিদকে কাফের মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চরমপন্থীদের দ্বিতীয় দল মনে করে— ইয়াজিদ ছিলো…

পুরোটা পড়ুনইয়াজিদ ইস্যুতে ইমাম ইবনে তাইমিয়্যাহ

শেষ কথা

আমাদের আরো একবার দেখা হওয়া উচিতঅন্তত শেষবারের মতো হলেওমুখোমুখি বসা উচিত পরস্পর পরস্পরের। বহু সমীকরণ মিলিয়েবহু ভগ্নাংশ ডিঙিয়েবহু ঝড়ের বিপরীতে, আরবহু স্রোতের প্রতিকূলে আমরাকাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হেঁটেছি। শহরের ল্যাম্পপোস্টের আলো জানে—আমাদের অনিঃশেষ আড্ডা,ধূমায়িত চায়ের কাপ আরনিরঙ্কুশ কলরবে কেটে গেছে কতো নিযুত রাত্রি। আমাদের সম্পর্ক এতো নিবিড় আরএতো নিঁখুত ছিলো যে—সবচেয়ে বাজে দুঃস্বপ্নেও আমরাহাত ধরে ছিলাম পরস্পর পরস্পরের।ট্রয় নগরীর অনিবার্য পতনকে বিশ্বাস করা যায়,মেনে নেওয়া যায় টাইটানিকের অতলান্তেহারিয়ে যাওয়ার ঘটনাকেও।কিন্তু—আমাদের বিচ্ছেদ হতে পারেসে কথা দুঃস্বপনেও ভেবেছিলে কখনো? পুতুলের বিয়ে দেওয়া হয়ে গেলেবালিকা যেভাবে খেলা ভেঙে দিয়ে উঠে যায়ঠিক সেভাবে একদিনআলাদা হয়ে গেলাম আমরা দুজন।অথচ— আমাদের না ছিলো নাবালিকা জীবনআর, আমাদের জীবনও ছিলো না খেলার আসর। আমাদের আরো একবার দেখা হওয়া উচিতমুখোমুখি বসা উচিত পরস্পর পরস্পরের।তোমাকে বলে আসা দরকার—কোনো সম্পর্কই প্রথম সম্পর্কের মতো মধুর হয় না৷

পুরোটা পড়ুনশেষ কথা

ফিলিস্তিনের গোলাপ

১. ‘ওয়ার অন টেরর’ নামের একটা পাউরুটি ঝুলিয়ে দিয়ে অ্যামেরিকা পুরো দুনিয়াতে মুসলিম নিধন এবং মুসলিম-নির্যাতনের লাইসেন্স তৈরি করে নিয়েছে। যেখানেই মুসলমান সেখানেই সন্দেহ। যেখানেই দাঁড়ি-টুপি, সেখানেই আঁড়ি পাতা। অবস্থা এমন যে—মুসলমান হলেই আপনি অচ্ছুৎ। আপনার গা থেকে সর্বদা সন্ত্রাসী সন্ত্রাসী গন্ধ বেরোয়। ৯/১১ এর যে ঘটনাকে কেন্দ্র করে অ্যামেরিকা দুনিয়ার বুকে ওয়ার অন টেরর তকমা উৎপাদন করেছিলো সেই ঘটনাকে নিয়ে খোদ আমেরিকাতেই অনেক হাইপোথিসিস আছে। সবকিছু একপাশে রেখে, ওটাকে যদি ইশ্যু করবার মতোন একটা ঘটনা হিশেবে ধরেও নিই, এরচাইতেও মারাত্মক এবং বিধ্বংসী ঘটনা পৃথিবীর বহু রাষ্ট্রের গায়ে আর বহু ধর্মের গায়ে লেপ্টে আছে। এক হিরোশিমা-নাগাসাকিতে পারমানবিক বোমা ছোঁড়ার ইশ্যুটাই তো কিয়ামত পর্যন্ত অ্যামেরিকাকে ‘সন্ত্রাসী’ বানানোর জন্য যথেষ্ট। কিন্তু না, আমেরিকার শুভ্র সফেদ গায়ে সে তকমা কখনোই দেওয়া যাবে না। তারা দুনিয়ার বুকে শান্তিকামী, সাম্যবাদী, ন্যায় আর মানবতার অতন্দ্র প্রহরী হয়েই বেঁচে থাকতে ভালোবাসেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কোন মুসলমানের কারণে সংঘটিত হয়নি। পৃথিবীর বড় বড় গণহত্যাগুলোর সাথে যাদের…

পুরোটা পড়ুনফিলিস্তিনের গোলাপ

অলৌকিক কুরআন

ধরা যাক আপনি খুব অসাধারণ মানের একজন লেখক। যেকোন বিষয়ে, যেকোন ব্যাপারে কালজয়ী সাহিত্য রচনা করে ফেলাটা আপনার হাতের খেল। আরো ধরা যাক, সাহিত্য রচনার জন্য আপনাকে দেওয়া হলো তেইশ বছর সময়। এই তেইশ বছরে আপনি যে মাস্টারপিস রচনা করবেন, তারজন্যে আপনাকে দেওয়া হবে পৃথিবীর সেরা লেখকের খেতাব। শর্ত হলো এই দীর্ঘ তেইশ বছর ধরে আপনাকে একেবারে একটানা লিখে যেতে হবে। আচ্ছা, আবার ধরা যাক, এই দীর্ঘ সময় অতিক্রমকালে একদিন হঠাৎ করে আপনার আপন চাচা, যিনি আপনাকে নিজের সন্তানের মতোই ভালোবাসতেন, যিনি আপনার মাথার ওপরে ছায়া হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন এতোদিন, তিনি মারা গেলেন। আপনার সবচেয়ে কাছের অভিভাবক ছিলেন আপনার এই চাচা। তার কাছেই আপনি বড় হয়েছেন। এখন, হঠাৎ করে আপনার এই প্রাণপ্রিয় চাচাকে হারিয়ে, আপনি নিশ্চয় খুব ভেঙে পড়বেন, তাইনা? এটাই স্বাভাবিক কিন্তু। তো, আপনার কাজ তো লেখা। আপনাকে লিখতেই হবে৷ আচ্ছা, আপনার এই যে প্রিয়তম চাচা মারা গেলেন, এর কোন প্রভাব কি আপনার লেখায় পড়তে পারে? পড়াটাই স্বাভাবিক। আপনি আপনার…

পুরোটা পড়ুনঅলৌকিক কুরআন

কুরবানি, মুশফিকুর রহিম এবং অন্যান্য

১. সাধারণত পশু কুরবানির দৃশ্য ধারণ করে তা সোশ্যাল নেটওয়ার্কে দেওয়াতে ব্যক্তিগতভাবে আমার আপত্তি আছে। আপত্তি বলতে আমি নিজের জন্যে তা জরুরি মনে করি না এবং দিইও না। আমার ঈমানের কমজুরি, ইখলাসের ঘাটতি এবং ভরপুর তাকওয়ার অভাবে এ-সমস্ত ছবি ফেইসবুকের মতোন প্ল্যাটফর্মে দিতে দ্বিধাবোধ করি। তবে, সাথে আমি এও বিশ্বাস করি, যাদের ঈমানের জোর অনেক, যাদের ইখলাস কিংবা তাকওয়া নিয়ে সন্দিহান হওয়ার শঙ্কা নেই, তারা নির্ভয়ে, নিশ্চিন্তে তা এখানে দিতে পারেন। ২. পশু কুরবানির সংস্কৃতিটা আমরা আমাদের পিতা ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম হতে লাভ করেছি। তবে, পশু হিশেবে গরু কুরবানি নিয়ে আমাদের, উপমহাদেশের মুসলিমদের আলাদা একটা ত্যাগ এবং সংগ্রামের গল্প আছে। পিতা বুরহানউদ্দীন যখন তার শিশুপুত্রের আকিকার জন্যে গরু কুরবানি করেছিলেন একদা, তখন নিপীড়ক রাজা গৌর-গোবিন্দ গরু জবাইয়ের কারণে তার শিশুপুত্রকে হত্যা করে। পরে শামসুদ্দিন ফিরোজ শাহের নির্দেশে হজরত শাহ জালাল রাহিমাহুল্লাহ প্রমুখগন অত্যাচারী গৌর-গোবিন্দকে পরাজিত করে আমাদেরকে গরু কুরবানির অধিকার ফিরিয়ে দেন। এই সংগ্রাম আমাদের টিকে থাকার, বেঁচে থাকার সংগ্রাম।…

পুরোটা পড়ুনকুরবানি, মুশফিকুর রহিম এবং অন্যান্য

কথার মায়া

কথার মায়া (১) আমার কাছে অনেকে আক্ষেপ করে বলেন তারা নাকি শুনবার মতো যথেষ্ট ভালো ওয়াজ বা লেকচার কোথাও খুঁজে পান না। আমি যখন বলি, ‘কেনো, ইউটিউব ভর্তি এতো এতো ওয়াজ আর লেকচার থাকতেও খুঁজে না পাওয়ার কারণ কী?, তারা তখন বলেন, ‘ভাই, কাঁদা ছোড়াছুঁড়ির জন্যে সেসব জিনিস দেখতে ভালো লাগে না। কে কাকে কতো জোর গলায় অপমান-অপদস্থ করে কথা বলতে পারেন সেই প্রতিযোগিতা চলে বেশিরভাগ সময়। শ্রোতারাও কী মুগ্ধতা নিয়ে শুনে যান আর চিৎকার করে করে উৎসাহ দেন বক্তাদের! বলেন তো ভাই— এসব দেখে কি অন্তর নরম হবে না আরো কঠিন হয়ে উঠবে?’ না, ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোতে ভালো ওয়াজ কিংবা ভালো বক্তা যে নেই তা বলা যাবে না। তবে, পাশাপাশি ওয়াজের নামে ব্যক্তিবিদ্বেষ, দল-বিদ্বেষ সহ নানান বিদ্বেষের ছড়াছড়িও যে বিপুলভাবে সয়লাভ তা-ও অস্বীকারের জো নেই। ভিডিওগুলোর থাম্বনেইল ছবি দেখলেই অনেকসময় বুঝে ফেলা যায় ভেতরে বক্তা আসলে কী বলেছেন— ‘অমুককে নিয়ে কী বললেন তমুক’, ‘অমুকের হাতে ধরা খেলেন…

পুরোটা পড়ুনকথার মায়া