যুগের ফিতনায় বাবা-মা’র দায়িত্ব

আমাকে মাথায় টুপি পরতে দেখে মাঝে মাঝে আয়িশাও টুপি পরতে চায়। ওর এমন আবদারে আমি তাকে বলি, ‘আম্মু, টুপি তো ছেলেরা পরে। তুমি তো মেয়ে বাবু। তোমাকে ওড়না পরতে হবে’। ওর পরের প্রশ্ন—‘আমি মেয়ে বাবু কেনো?’ -‘আল্লাহ যে তোমাকে মেয়ে বাবু বানিয়েছেন, তাই আর কী’। একদিন আমার দাড়ি ধরে সে বললো, ‘বাবা, এগুলো কী?’ আমি বললাম, ‘এগুলো হলো দাড়ি’। -‘তোমার দাড়ি আছে কেনো?’ -‘আমি যে ছেলে, তাই’। -‘আমার কি দাঁড়ি হবে?’ -‘না আম্মু। তুমি তো মেয়ে বাবু। মেয়েদের তো দাড়ি হয় না। ছেলেদের দাড়ি হয়’। দুনিয়া নিয়ে যারা খোঁজখবর রাখছেন তারা জানেন—আগামীর দুনিয়াতে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং যে ফিতনাটা আমাদের সন্তানদের সামনে হাজির হচ্ছে সেটা হলো—জেন্ডার আইডেন্টিটি। মানে—জৈবিকভাবে বা লিঙ্গভেদে এতোদিন যে জেন্ডার আইডেন্টিটি আমরা ধারন করতাম, আগামীর দুনিয়ায় নাকি সেভাবে আর ভাবা যাবে না। এই দুনিয়ায় একটা ছেলে যদি নিজেকে ছেলের বদলে মেয়ে ভাবতে শুরু করে, তাহলে সমাজেও নাকি তাকে ‘মেয়ে’ বলেই স্বীকৃতি দিতে হবে। আর, একটা মেয়ে যদি নিজেকে মেয়ের…

পুরোটা পড়ুনযুগের ফিতনায় বাবা-মা’র দায়িত্ব

পশ্চিমের ট্রান্সতত্ত্বে ব্রাত্য ডকিন্স

নিউ এথেইজম নিয়ে পড়াশুনা করেন বা জানাশোনা আছে, অথবা নিদেনপক্ষে বাংলাদেশি অন্তর্জালীয় কোনো নাস্তিকের লেখাজোকা জীবনে বার কয়েক চোখে পড়েছে এমন যেকারো কাছে রিচার্ড ডকিন্স পরিচত নাম। বিবর্তনবাদের ধোঁয়া তুলে নাস্তিকতার প্রচার, প্রসারে ডকিন্স যে ভূমিকা রেখেছে, নিকট অতীতে এমন অবদান অন্যকোনো একক ব্যক্তি রাখতে পারেনি।তাই, ‘নিউ এথেইজম’কে যদি একটা ‘ধর্ম’ মনে করা হয়, এবং সেই ধর্মের যদি কোনো পয়গম্বর থাকা লাগে, রিচার্ড ডকিন্স হচ্ছেন সেই নিউ এথেইজম ধর্মের পয়গম্বর। কিন্তু, ঘটনা ঘটেছে অন্য জায়গায়। ১৯৯৬ সালে American Humanist Association ডকিন্সকে ‘Humanist Of The Year’ পুরস্কার দেয় তার কাজকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ। সম্প্রতি জেন্ডার আইডেন্টেটি ইস্যুতে (মনে মনে মেয়ে আর মনে মনে ছেলে ভাবা) রিচার্ড ডকিন্স এমন একটা পজিশান গ্রহণ করে যেটা পশ্চিমা নীতির সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক হয়ে দাঁড়ায়। মনে মনে ছেলে আর মনে মনে মেয়ে ভাবার এই ধারণাকে ডকিন্স অস্বীকার করে এবং জন্মগত লিঙ্গ পরিচয়কেই আসল এবং প্রকৃত পরিচয় বলে তুলে ধরে। ডকিন্স বলেন, ‘Sex really is binary. You’re either male…

পুরোটা পড়ুনপশ্চিমের ট্রান্সতত্ত্বে ব্রাত্য ডকিন্স

শরিফের স্বীকৃতি নয়, চিকিৎসা দরকার

আমাদের আশেপাশে থাকা কোনো শরিফ যদি নিজেকে শরিফা মনে করে, এবং কোনো শরিফা যদি নিজেকে শরিফ মনে করে, এতে কিন্তু আমাদের একবিন্দুও আপত্তি নেই এবং থাকার কথাও নয়। কারণ, কোনো একজন মানসিক রোগি এসে যদি আমাদের কাছে কিছু বলে, আমরা কি তাতে আপত্তি করবো সাধারণত? শরিফ আর শরিফার ঘটনাটাও পুরোটাই মানসিক রোগ। এটা আমার কথা নয়, চিকিৎসাবিজ্ঞানের কথা। শারীরিকভাবে একজন পুরুষ যখন নিজেকে নারী ভাবতে শুরু করে এবং একজন নারী যখন নিজেকে পুরুষ ভাবতে শুরু করে, মানসিক এই অবস্থাকে চিকিৎসাবিজ্ঞান চিহ্নিত করছে Gender Dysphoria নামে। আমেরিকার DMS তথা Diagnostic and Statistical Manual of Mental Disorders এ এই জেণ্ডার ডিস্ফোরিয়াকে একটা মানসিক সমস্যা বলেই চিহ্নিত করা হচ্ছে। ইংল্যাণ্ডের স্বাস্থ্য গবেষণা ওয়েবসাইট NHS বলছে—‘Gender dysphoria is a term that describes a sense of unease that a person may have because of a mismatch between their biological sex and their gender identity.’ একজন নারী কেনো নিজেকে পুরুষ ভাবে? বা, একজন পুরুষ কেনো নিজেকে…

পুরোটা পড়ুনশরিফের স্বীকৃতি নয়, চিকিৎসা দরকার

কা’বার হাতীম যেভাবে এলো

arifaazad.com

কা’বা শব্দের অর্থ হলো চার দেয়াল বিশিষ্ট ঘর। নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মেরও অন্তত আড়াই হাজার বছর আগে, ইবরাহিম আলাইহিস সালাম এবং ইসমাইল আলাইহিস সালাম মিলে আল্লাহর ইবাদাত করার জন্য যে ঘর নির্মাণ করেন, সেটাকেই আমরা কা’বা হিশেবে চিনি। সেই ঘরটা চার দেয়াল বিশিষ্ট ছিলো বলে সেটাকে কা’বা বলা হয়। নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন যুবক। একবার মক্কায় ভয়াবহ রকমের বন্যা হয়। আল্লাহর ঘর কা’বার অবস্থান সমতল ভূমিতে। কা’বাকে ঘিরে রেখেছে ছোট-বড় অসংখ্য পাহাড়। বিধ্বংসী বন্যার ফলে সেবার পাহাড়গুলো থেকে অতি-মাত্রার পানির ঢল নেমে আসে এবং পানির সেই স্রোতে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে কা’বা ঘরের দেয়াল। বন্যার কারণ তো ছিলোই, সে বছর অনাকাঙ্খিত আরেকটা ঘটনা ঘটে যায় কা’বাকে ঘিরে। একদল চোর কা’বার দেয়াল টপকে ভেতরের মূল্যবান জিনিসপত্র চুরি করে নিয়ে যায়। এই ঘটনা কুরাইশ সহ সকল গোত্রকে হতভম্ব করে দেয়। পবিত্র কা’বা ঘরের সাথে এমনকিছু কেউ করতে পারে—এটা ছিলো সকলের ধারণার অতীত! বন্যার ক্ষয়ক্ষতি এবং চুরির ঘটনা—দুই ঘটনাকে সামনে রেখে…

পুরোটা পড়ুনকা’বার হাতীম যেভাবে এলো

এখন শীতকাল

arifazad.com

কিছু কিছু ঋতু আছে যা একেবারে ডাক-ঢোল পিটিয়ে, সাজ সাজ রবে আমাদের কাছে এসে ধরা দেয়। শীতকাল ঠিক এমনই একটা ঋতু। গাছেরা যেন গা ঝাঁকুনি দিয়ে উঠে। বন-ঝাঁড়-জঙ্গল গমগম করে ঝরা পাতার মর্মর শব্দে। সকাল আর সন্ধ্যের কুয়াশাচ্ছন্ন সময়, পত্র-পল্লবে মিশে থাকা শিশির বিন্দু, গা জুড়োনো নরোম রোদ এবং চারদিকে পিঠা-পুলির ঘ্রাণ—মন মাতিয়ে রাখার জন্যে শীত ঋতুর জুড়ি মেলাই ভার! তবে, এটাও ঠিক যে—শীত হলো চরম এক আলসে ঋতু। রোদ আর আলোর অপর্যাপ্ততা, ভারি বাতাস এবং ঠাণ্ডার আবহ দেহ আর মনকে ভার করে তোলে। কাজেকর্মে চটপটে ভাবটা ক্ষীণ হয়ে আসে বেশ। বয়স্কদের জন্য এই ঋতু তো অত্যন্ত বেদনাদায়ক বটেই! আজকালকার সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে শীতকালকে কেন্দ্র করে নানান ধরণের ফ্যাসিনেশান চোখে পড়ে। অবিবাহিতরা হাপিত্যেশে ভুগেন—আরেকটা শীতকাল চলে এলো, বিয়ে করা হলো না। এই মজা-মস্করাগুলো খেলাচ্ছলে হলে ঠিক আছে, কিন্তু শীতকাল মানেই শুধু বিয়ে আর পিঠা-পুলির ঋতু নয়। আমাদের সালাফ, অর্থাৎ নেককার পূর্বসূরীদের জীবনে শীতকাল ছিলো অত্যন্ত দামি একটা ঋতু। শীতকাল তাদের…

পুরোটা পড়ুনএখন শীতকাল

কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ

arifazad.com

কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ প্রকাশনী – সত্যায়ন প্রকাশন প্রকাশকাল – ফেব্রুয়ারি ২০২৩ কুরআন কীভাবে আমাদের জীবনের কথা বলে, কীভাবে আমাদের জীবনে কুরআন হয়ে উঠতে পারে আলোর দিশা, কুরআনের আয়াতগুলো থেকে কীভাবে আমরা আহরণ করতে পারি মণি-মুক্তো, কীভাবে কুরআন আমাদের চিন্তার জগতে আনতে পারে নতুন মাত্রা— পাঠক পরিচিত হবে সেরকম একটা ধারার সাথে। উঁহু, গতানুগতিক গদ্য বা খটমটে প্রবন্ধ নয়, প্রতিটা অধ্যায়ে পাঠক দেখতে পাবে তার জীবনের প্রতিচ্ছবি, জীবন থেকে নেওয়া ঘটনা অথবা চারপাশের চিরচেনা জগতের সাথে কুরআন কীভাবে ওতপ্রোতভাবে সম্পর্কিত। জীবনের গল্প পড়তে পড়তে পাঠক ঢুকে পড়বে কুরআনের ভাবনার জগতে, সেই জগত থেকে আলো ধার করে পাঠক আবার ফিরে আসবে জীবনের ধারায়— বইটা সাজানো ঠিক এভাবেই, আলহামদুলিল্লাহ।

পুরোটা পড়ুনকুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ

এবার ভিন্ন কিছু হোক

arifazad.com

এবার ভিন্ন কিছু হোক প্রকাশনী – সমকালীন প্রকাশনী প্রকাশকাল – ফেব্রুয়ারি ২০২২ প্রতিদিন একটা একঘেয়েমি চক্রে কেটে যাচ্ছে জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত। মাঝে মাঝে আফসোস লাগে—এভাবে একটা জীবন চলতে পারে? এভাবেই কি ক্ষয়ে যাওয়ার কথা আস্ত একটা জীবন? কী পাওয়ার বদলে কী হারাচ্ছি জীবন থেকে? জীবনে একটা বদল প্রয়োজন, একটা পরিবর্তন ভীষণ জরুরি—তা আমরা জানি। কিন্তু কীভাবে শুরু করবো? ঠিক কোথা থেকে যাত্রা করবো নতুন এক দিনের? কীভাবে মেলে ধরবো নিজের সবটুকু সম্ভাবনা? কীভাবে পেছনে ফেলে আসবো সকল ব্যর্থতা? যে অন্ধকারে হারিয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছি নিজেকে, কীভাবে সেখানে ঘটবে আলোর স্ফুরণ? একটা নতুন ভোরে, দখিনের জানালার পাশে বসে কিংবা পছন্দের কোনো জায়গা আর সময়-সুযোগ বুঝে খুলে বসতে পারেন ‘এবার ভিন্ন কিছু হোক’ বইটি। যে প্রশ্নগুলোর উত্তর পাবার আশায় আপনি চাতক পাখির মতো তাকিয়ে, হৃদয়ের উঠোনে যে এক পশলা ঝুম বৃষ্টির প্রতীক্ষায় আপনি গুনে চলেছেন অজস্র প্রহর, ইনশাআল্লাহ বইটি আপনাকে সেই কাঙ্ক্ষিত মুহূর্তগুলো উপহার দেবে। জীবনের এক নতুন উপাখ্যান রচনায় বইটি হতে পারে…

পুরোটা পড়ুনএবার ভিন্ন কিছু হোক

জীবন যেখানে যেমন

arifazad.com

জীবন যেখানে যেমন প্রকাশনী – সমকালীন প্রকাশনী প্রকাশকাল – ফেব্রুয়ারি ২০২১ ‘জীবন যেখানে যেমন’ বইটি এমন কিছু জীবন ঘনিষ্ঠ গল্প শোনাবে, যা আপনার আমার সবার জীবনের গল্প। কিন্তু অবচেতন মনে সেগুলো আমরা এড়িয়ে চলি। গল্পগুলো আমাদের ভাবাবে। জীবন নিয়ে নতুন করে ভাবতে শেখাবে। উদ্বুদ্ধ করবে জীবন নিয়ে আমাদের স্বপ্নগুলো নতুন করে গড়তে। জাগতিক ব্যস্ততার জাঁতাকলে পিষ্ট হওয়া হৃদয়ে ঘটাবে নতুন জীবনের সঞ্চার। এমন কিছু গল্পও এবার থাকবে, যেগুলো আমরা চাই না কারও জীবনে আসুক। তবে প্রতিটি গল্পই আমাদের বাধ্য করবে থমকে দাঁড়াতে, কতোবার যে চোখযুগল ঝাপসা হয়ে আসবে ইয়াত্তা নেই। জীবন যেখানে যেমন।

পুরোটা পড়ুনজীবন যেখানে যেমন

নবি জীবনের গল্প

arifazad.com

নবি জীবনের গল্প প্রকাশনী – সমকালীন প্রকাশনী প্রকাশকাল – ফেব্রুয়ারি ২০২১ আরিফ আজাদের নতুন বই ‘নবি জীবনের গল্প’। প্রিয় নবিকে ভিন্নভাবে দেখার দূরবীক্ষণ যন্ত্র। সীরাতের বাঁকে বাঁকে ছড়িয়ে থাকা নববি মণিমুক্তো। নবি জীবনের প্রতিটি পঙ্‌ক্তি বাঙ্‌ময় হয়ে আছে নানা ঘটনা-মাধুর্যে। বড় অমূল্য সেই মুহূর্তগুলো। আরিফ আজাদ এই বইতে সেই মুহূর্তগুলো এঁকেছেন কলমের কালিতে। গল্পে গল্পে তিনি দেখিয়েছেন প্রিয় নবি কেমন ছিলেন ঘরে-বাইরে, মসজিদে-মজলিসে, মদীনার অলিতে গলিতে, সাহাবিদের ঘরদোরে, শক্ত চাটাইয়ে, কেমন সময় কাটতো প্রিয়তমা স্ত্রীদের সাথে কিংবা নিশি জাগরণে রবের সামনে ঠায় দাঁড়িয়ে থেকে।.পাঠক এই বইতে আবিষ্কার করবেন এমন একজন ব্যক্তিকে, যিনি ছিলেন মানুষ, আবার একই সাথে আল্লাহর দূত। সৃষ্টির সেরা হয়েও যার জীবনটা কাটতো অতি সাধারণভাবে, তবে ছিল মনুষ্যের সেরা রূপ। নবিকুলের শিরোমণিকে আসুন আমরাও নতুন করে জানি।

পুরোটা পড়ুননবি জীবনের গল্প

বেলা ফুরাবার আগে

arifazad.com

বেলা ফুরাবার আগে প্রকাশনী – সমকালীন প্রকাশনী প্রকাশকাল – ফেব্রুয়ারি ২০২০ বেলা ফুরাবার আগে… নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। যে ভুল আর ভ্রান্তির মোহে, অন্ধকারের যে অলিগলিতে আমাদের এতোদিনকার পদচারণা, তার বিপরীতে জীবনের নতুন অধ্যায়ে নিজের নাম লিখিয়ে নিতে একটি সহায়ক গ্রন্থ এই বই, ইন শা আল্লাহ। বইটি কাদের জন্য? এই বই তাদের জন্য যারা আমার কাছে ‘সাজিদ হতে চাই’ বলে বিভিন্ন সময়ে আবদার করেন। পরামর্শের আবদার, পথনির্দেশের আবদার। সাজিদ হতে হলে, আমি মনে করি, সবার আগে একটা অন্ধকার বৃত্ত থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। সাজিদ যেভাবে অন্ধকারের কৃষ্ণগহ্বর ছেড়ে, আলোর ফোয়ারাতে তার জীবন রাঙিয়েছে, সেরকম ঝলমলে আলোর মাঝে নিজেকে মেলে ধরাই ‘সাজিদ’ হবার প্রথম এবং প্রধান শর্ত। কেবল ভারি ভারি বই আর যুক্তির পশরা সাজিয়ে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করার মধ্যেই ‘সাজিদ’ হয়ে উঠার সার্থকতা নেই। সাজিদ হয়ে উঠার সার্থকতা তখনই যখন সাজিদ যে আদর্শের আলো প্রাণে প্রাণে ছড়িয়ে দিতে চায়, তা আমরা জীবনে মেখে নিতে পারবো। বইটি কাদের জন্য? ভুলোমনা একঝাঁক…

পুরোটা পড়ুনবেলা ফুরাবার আগে